স্বাস্থ্য বার্তা

শিশুদের জন্মগত হৃদরোগ

শিশুরাও হৃদ্‌রোগে আক্রান্ত হতে পারে। মায়ের গর্ভে থাকাকালীন যদি শিশুর হৃদ্‌যন্ত্রটি বিভিন্ন গঠনগত বা কার্যগত সমস্যা নিয়ে তৈরি হয়, তবে তাকে জন্মগত হৃদ্‌রোগ বলা হয়।
কিন্তু কীভাবে বুঝবেন শিশুর হার্টে কোনো সমস্যা আছে? সব শিশুরই তো জন্মের পর আর হার্টের পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয় না।
 
সাধারণত এ ধরনের শিশুদের যেসব সমস্যা দেখা দিতে পারে:
  • মায়ের দুধ খাওয়ার সময় শিশু হাঁপিয়ে যায়, ক্লান্ত হয়ে যায়, শ্বাসকষ্ট হয়, শরীর অতিরিক্ত ঘেমে যায়
  • ঘন ঘন ঠান্ডা-কাশি হয় বা নিউমোনিয়ার কারণে হাসপাতালে ভর্তি হয়
  • ঘুম কম হয়, যার কারণে মেজাজ খিটখিটে থাকে
  • শিশুর স্বাভাবিক ওজন বাড়ে না
  • হৃদ্‌স্পন্দন খুব দ্রুত হয়
  • জন্মের সময় ভীষণ রকমের কালচে বা নীলাভাব তার ঠোঁটে বা ত্বকে লক্ষ্য করা যায়
  • জন্মের সময় স্বাভাবিক রকমের গায়ের বর্ণ নিয়ে জন্মগ্রহণ করলেও দুই মাস থেকে ছয় মাস বয়সের মধ্যে ধীরে ধীরে শিশুটির ঠোঁট বা চামড়ার রং গাড় নীল হতে থাকে এবং কান্নার সময় একই সঙ্গে শ্বাসকষ্ট হয়
এই উপসর্গগুলো বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে দিনে দু-তিনবারও হতে পারে। ওই মুহূর্তে তাকে উপুড় করে শুইয়ে দিলে তার আরাম হয়। বড় বাচ্চারা হাঁটু গেড়ে বসলেও তাদের স্বস্তি আসে। একটু বড় বাচ্চাদের ক্ষেত্রে বুকে ধড়ফড় করা, অজ্ঞান হয়ে যাওয়া, বাতজ্বর—এসব বিষয় গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করতে হবে।
প্রধানত দুইভাবে চিকিৎসা করা হয়: বিনা অপারেশনে ও সার্জারির মাধ্যমে। সঠিক ওষুধ, ডিভাইস বা বোতাম দিয়ে হৃদ্‌যন্ত্রের ছিদ্র বন্ধ করা, চিকন ভাল্ব বেলুনের মাধ্যমে খুলে দেওয়া, জরুরি ভিত্তিতে হার্টের ওপরের চেম্বার দুটির মধ্যে ছিদ্র তৈরি করা ও সাময়িক বা স্থায়ী পেসমেকার প্রতিস্থাপন।

এ ছাড়া সঠিক সময়ে সঠিক সার্জারি শিশুকে সুস্থ করে তুলতে পারে সম্পূর্ণভাবে। শিশুর জন্মগত ত্রুটি যাতে না হয়, সে জন্য প্রত্যেক মা গর্ভবতী হওয়ার তিন মাস আগে এমএমআর টিকা নেবেন। এ ছাড়া মায়ের গর্ভকালীন উচ্চরক্তচাপ বা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখা জরুরি। অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায় যেকোনো ওষুধ সেবনের আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

ডা. তাহেরা নাজরিন
কনসালট্যান্ট, পেডিয়াট্রিক কার্ডিওলজি, অ্যাপোলো হাসপাতাল, ঢাকা

জেনারেল স্বাস্থ্য
শিশু স্বাস্থ্য
For Ad
নারী স্বাস্থ্য
পুরুষ স্বাস্থ্য

যেভাবে ইবোলা ভাইরাস ছড়ায়
সাম্প্রতিক রোগ
বদভ্যাসে কিডনি বেহাল
শিশুর ওষুধ সেবনে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন
শিশু স্বাস্থ্য
শিশুর বমি
শিশুদের জন্মগত হৃদরোগ
পুরুষের যৌন প্রবৃত্তি বাড়ায় মসলাদার খাবার
জোড়ার আঠালো পদার্থ শুকিয়ে গেলে
ফুসফুস ক্যানসার চিকিৎসায় ‘মাইলফলক’
ত্বকে ক্রিম লাগাবেন যেভাবে
তিন লিটার পানি বয়স কমাল ১০ বছর
গর্ভবতী মা কখন ও কতবার যাবেন চিকিৎসকের কাছে?
খাদ্য ও পুষ্টি
গরমে লেবুর সরবত
রোজায় ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য কিছু টিপস
রক্তের চর্বি কমানোর জন্য খাদ্যের নিয়ম
কলেরা প্রতিরোধে কম দামি সফল টিকা
হঠাৎ বৃষ্টি ও গরমে ঠান্ডা-জ্বর হলে কি করবেন
কৃমিনাশক ওষুধ সেবনের উত্তম যে সময়
রোজাদার রোগীদের ওষুধপথ্য ও সতর্কতা অবলম্বন
অ্যান্টিবায়োটিক ঔষধের ব্যবহারে সতর্ক থাকুন
আদা
প্রশ্নোত্তর : রক্তচাপ
আপনার প্রশ্ন বিশেষজ্ঞের উত্তর
প্রশ্নোত্তর- বিষয়: কিডনি রোগ
হাততালিও হতে পারে প্রতিদিন সুস্থ থাকার হাতিয়ার
প্রতিনিয়ত দাঁতের ক্ষতি যেভাবে করি
গরমে স্বাস্থ্য- সচেতনতা
মস্তিষ্কে কি ঘটে, যখন নারী মাতৃত্ব লাভ করেন
একরাতেই ব্রণ দূর করার কৌশল
মরণব্যাধি ক্যান্সারের যে ১০ টি সতর্কীকরণ ল¶ণ অবহেলা করবেন না
দীর্ঘ ভ্রমণে স্বাস্থ্য সতর্কতা
ভ্রমণে স্বাস্থ্য সতর্কতা
টিনএজারদের ব্রণ সমস্যা ত্বকের সৌন্দর্যহানীর জন্য দায়ী
স্ক্যাবিস বা চুলকানি প্রতিরোধে করণীয়
ত্বকের যেসব রোগে চিকিৎসা একান্ত দরকার
হৃদরোগ প্রতিরোধে আপনি যা করবেন
হৃদরোগ প্রতিরোধে আপনি যা করবেন
প্রচন্ড গলাব্যথা ও টনসিলে ইনফেকশন
নাক-কান-গলার ক্যান্সার হতে সতর্ক ও সাবধান হওয়া
হঠাৎ কানের পর্দায় আঘাত পেলে
পেপটিক আলসারের আদ্যোপান্ত
অ্যালার্জি ও হাঁপানির থেকে পরিত্রাণ
কাশি যখন সমস্যা
দৃষ্টিশক্তি হ্রাসের অন্যতম কারণ যখন রেটিনা
চোখের নিচের কালো দাগ কমানোর উপায় (১১ অক্টোবর বিশ্ব দৃষ্টি দিবস)
চোখ উঠলে যা করবেন
শীতকালে হাটুর ক্ষতি এড়াতে ১০টি বিষয় জেনে নিন
ঘাড়, মাথা ও বুক ব্যথার লক্ষণ ও চিকিৎসা
সকল প্রকার ব্যথায় কী বাত?
লিভার ডিজিজের অন্যতম ভয়াবহ কারণ এলকোহল
জানুন যকৃতের জন্য ভালো ও মন্দ খাবার কী
ভাইরাল হেপাটাইটিস একটি জটিল ও নিরাময়যোগ্য রোগ (২৮ জুলাই বিশ্ব হেপাটাইটিস দিবস)
প্রশ্নোত্তরে মানসিক রোগ সিজোফ্রেনিয়ার লক্ষণ জেনে নিই। (১০ অক্টোবর বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস)
হয়তো আপনার ঘরেই আছে সিজোফ্রেনিয়া রোগী
সিজোফ্রেনিয়া একটি অন্যতম মানসিক রোগ (১০ অক্টোবর বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস)
হাত-পায়ে জ্বালাপোড়া অনুভব করলে করণীয়
গেঁটে বাত হলে কী করবেন?
বার্ধক্যে যত ব্যথা-বেদনা
জেনে শুনে যেভাবে দাঁতের ক্ষতি করছেন