স্বাস্থ্য বার্তা

যে সব রোগীরা নিশ্চিন্তে খেতে পারবেন গরুর মাংস

গরুর মাংস পছন্দ করেন না এমন মানুষের সংখ্যা খুবই অপ্রতুল। কোরবানির ঈদ এলেই সব পরিবারের খাবার তালিকায় থাকে গরুর মাংস। কিন্তু অনেকের উচ্চরক্তচাপ, হার্ট ও এলার্জি থাকার কারণে মনে করছেন আপনি গরুর মাংস খেতে পারবেন না। কিন্তু না আপনিও খাদ্য তালিকায় রাখতে পারেন গরুর মাংস।

আপনি হয় তো উচ্চরক্তচাপ, হার্ট ও এলার্জির সমস্যায় ভুগছেন। কোরবানির ঈদ এলেই মন খারাপ হয়। কারণ গরুর মাংস খেতে পারেন না। কিন্তু হার্ট ও এলার্জি রোগীরাও কিছু পরামর্শ মেনে নিলেই তারাও গরুর সুস্বাদু মাংস নিশ্চিন্তভাবে খেতে পারবেন!
 
আসুন জেনে নিই এ বিষয়ে বিস্তারিত পরামর্শ-
 ১. মাংস রান্না আগে চর্বি ছাড়িয়ে নিন :
মাংস রান্না করার আগে মাংস থেকে ছুরি দিয়ে অতিরিক্ত চর্বি ছাড়িয়ে নিন। শুধু মাংসের টুকরা রান্না করতে পারেন। এই রান্না করা মাংস উচ্চরক্তচাপ, হার্ট ও এলার্জি রোগীরা খেতে পারবেন। 
 
২. দীর্ঘ সময়ের জন্য নয় :
আপনি গরুর মাংস খেতে পারলেও দীর্ঘ সময়ের জন্য খেতে পারবেন না। ঈদের দিন থেকে শুরু করে পর পর তিন দিন খেতে পারেন। 
 
৩. দুই বেলা দুই টুকরার বেশি নয় :
মাংস অবশ্যই খাওয়া যাবে তবে দিনে দুই বেলার বেশি নয়। আর মাংসের পরিমাণ হবে ছোট হলে তিন টুকরা আর বড় হলে দুই টুকরা।
 
৪. গরুর মাংসের শিক কাবাব, চাপ : 
শিক কাবাব কমবেশি সবারই বেশ পছন্দ, বিশেষ করে গরুর মাংসের শিক কাবাব। আর উচ্চরক্তচাপ, হার্ট ও এলার্জির রোগীরা গরুর মাংসের শিক কাবাব ও চাপ খেতে পারেন। কারণ এই খাবারগুলোতে চর্বি থাকে না।
 
৫. শিনা ও পাজরের মাংস :
গরুর শরীরের সিনা ও পাজরের মাংসে কোনো চর্বি থাকে না। তাই উচ্চরক্তচাপ, হার্ট ও এলার্জি রোগীরা শিনা ও পাজরের মাংস খেতে পারবেন। এই মাংস খেলে তেমন ক্ষতির শঙ্কা নেই। 
 
৬. এন্টি হিসটাসিন :
যাদের অতিরিক্ত এলার্জির সমস্যা আছে তারা মাংস খেতে পারবেন। তবে খাওয়ার আগে একটি এন্টি হিসটাসিন খেয়ে নিতে পারেন। আর উচ্চরক্ত চাপ-হার্টের রোগীরা শরীরের কোলেস্টোরল কমায় এমন ওষুধ খেতে পারেন। 
 
লেখক: ডা. মোহাম্মদ যায়েদ হোসেন
সহযোগী অধ্যাপক ও কো-অর্ডিনেটর, টেলিমেডিসিন বিভাগ, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, ঢাকা।

জেনারেল স্বাস্থ্য
শিশু স্বাস্থ্য
For Ad
নারী স্বাস্থ্য
পুরুষ স্বাস্থ্য

যেভাবে ইবোলা ভাইরাস ছড়ায়
সাম্প্রতিক রোগ
বদভ্যাসে কিডনি বেহাল
শিশুর ওষুধ সেবনে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন
শিশু স্বাস্থ্য
শিশুর বমি
শিশুদের জন্মগত হৃদরোগ
পুরুষের যৌন প্রবৃত্তি বাড়ায় মসলাদার খাবার
জোড়ার আঠালো পদার্থ শুকিয়ে গেলে
ফুসফুস ক্যানসার চিকিৎসায় ‘মাইলফলক’
ত্বকে ক্রিম লাগাবেন যেভাবে
তিন লিটার পানি বয়স কমাল ১০ বছর
গর্ভবতী মা কখন ও কতবার যাবেন চিকিৎসকের কাছে?
খাদ্য ও পুষ্টি
গরমে লেবুর সরবত
রোজায় ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য কিছু টিপস
রক্তের চর্বি কমানোর জন্য খাদ্যের নিয়ম
কলেরা প্রতিরোধে কম দামি সফল টিকা
হঠাৎ বৃষ্টি ও গরমে ঠান্ডা-জ্বর হলে কি করবেন
কৃমিনাশক ওষুধ সেবনের উত্তম যে সময়
রোজাদার রোগীদের ওষুধপথ্য ও সতর্কতা অবলম্বন
অ্যান্টিবায়োটিক ঔষধের ব্যবহারে সতর্ক থাকুন
আদা
প্রশ্নোত্তর : রক্তচাপ
আপনার প্রশ্ন বিশেষজ্ঞের উত্তর
প্রশ্নোত্তর- বিষয়: কিডনি রোগ
হাততালিও হতে পারে প্রতিদিন সুস্থ থাকার হাতিয়ার
প্রতিনিয়ত দাঁতের ক্ষতি যেভাবে করি
গরমে স্বাস্থ্য- সচেতনতা
মস্তিষ্কে কি ঘটে, যখন নারী মাতৃত্ব লাভ করেন
একরাতেই ব্রণ দূর করার কৌশল
মরণব্যাধি ক্যান্সারের যে ১০ টি সতর্কীকরণ ল¶ণ অবহেলা করবেন না
দীর্ঘ ভ্রমণে স্বাস্থ্য সতর্কতা
ভ্রমণে স্বাস্থ্য সতর্কতা
টিনএজারদের ব্রণ সমস্যা ত্বকের সৌন্দর্যহানীর জন্য দায়ী
স্ক্যাবিস বা চুলকানি প্রতিরোধে করণীয়
ত্বকের যেসব রোগে চিকিৎসা একান্ত দরকার
হৃদরোগ প্রতিরোধে আপনি যা করবেন
হৃদরোগ প্রতিরোধে আপনি যা করবেন
প্রচন্ড গলাব্যথা ও টনসিলে ইনফেকশন
নাক-কান-গলার ক্যান্সার হতে সতর্ক ও সাবধান হওয়া
হঠাৎ কানের পর্দায় আঘাত পেলে
পেপটিক আলসারের আদ্যোপান্ত
অ্যালার্জি ও হাঁপানির থেকে পরিত্রাণ
কাশি যখন সমস্যা
দৃষ্টিশক্তি হ্রাসের অন্যতম কারণ যখন রেটিনা
চোখের নিচের কালো দাগ কমানোর উপায় (১১ অক্টোবর বিশ্ব দৃষ্টি দিবস)
চোখ উঠলে যা করবেন
শীতকালে হাটুর ক্ষতি এড়াতে ১০টি বিষয় জেনে নিন
ঘাড়, মাথা ও বুক ব্যথার লক্ষণ ও চিকিৎসা
সকল প্রকার ব্যথায় কী বাত?
লিভার ডিজিজের অন্যতম ভয়াবহ কারণ এলকোহল
জানুন যকৃতের জন্য ভালো ও মন্দ খাবার কী
ভাইরাল হেপাটাইটিস একটি জটিল ও নিরাময়যোগ্য রোগ (২৮ জুলাই বিশ্ব হেপাটাইটিস দিবস)
প্রশ্নোত্তরে মানসিক রোগ সিজোফ্রেনিয়ার লক্ষণ জেনে নিই। (১০ অক্টোবর বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস)
হয়তো আপনার ঘরেই আছে সিজোফ্রেনিয়া রোগী
সিজোফ্রেনিয়া একটি অন্যতম মানসিক রোগ (১০ অক্টোবর বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস)
হাত-পায়ে জ্বালাপোড়া অনুভব করলে করণীয়
গেঁটে বাত হলে কী করবেন?
বার্ধক্যে যত ব্যথা-বেদনা
জেনে শুনে যেভাবে দাঁতের ক্ষতি করছেন