স্বাস্থ্য বার্তা

বিভিন্ন সংক্রামক রোগ নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিকার

আমাদের শরীরে বিভিন্ন ধরনের অনুজীব বাস করে। এগুলোর মধ্যে কোনো কোনোটি শরীরের জন্য বেশ উপকারী, কোনোটি উপকারী না হলেও ক্ষতিকারক নয়, কোনোটি আবার বিশেষ কোনো অবস্থায় বা কোনো বিশেষ কারণে শরীরের জন্য ক্ষতিকারক হয়ে ওঠে এবং মানুষকে অসুস্থ করে তোলে। অনুজীব দ্বারা সংক্রমিত রোগগুলোকেই সংক্রামক রোগ বলা হয়।
 
টিকে থাকা বা বিস্তার লাভ করার জন্য রোগ সংক্রামক এই অনুজীবগুলো শরীরস্থ কোষকলাগুলোকে ব্যবহার করে এবং শরীরস্থ পরিবেশেই নিজেদের সংগঠিত করে তোলে। বিশেষ বিশেষ পরিবেশ বা অঞ্চলভিত্তিক মানুষের অবস্থান বিশেষ বিশেষ রোগ বিস্তারে সহায়ক ভূমিকা পালন করে।
 
অনুজীবগুলো শরীরে প্রবেশ করার পর শরীরস্থ শ্বেত কণিকা, বিভিন্ন প্রকার অ্যান্টিবডি এবং অন্যান্য রোগ-প্রতিরোধক অঙ্গ এগুলোকে ধ্বংস করে ফেলে সংক্রমণ রোধ করার চেষ্টা করে। অনুপ্রবেশকৃত এ ধরনের সংক্রামককে যখন শরীরের রোগ-প্রতিরোধক তন্ত্র বিতাড়িত করার চেষ্টা করতে থাকে তখনই এর ফলশ্রুতিতে জ্বর, মাথা ব্যথা, র্যাশ বা অসুস্থতার বিভিন্ন লক্ষণগুলো দেখা দেয়।
 
যে কোনো ব্যক্তিই যে কোনো সময় সংক্রামক ব্যাধি দ্বারা আক্রান্ত হতে পারে। ব্যক্তিবিশেষের আক্রান্ত হয়ে পড়ার ঝুঁকি নির্ভর করে অনুজীবটি কোনো বিষাক্ত রাসায়নিক তৈরি করে কি না বা এগুলো শরীরের রোগ-প্রতিরোধক ক্ষমতাকে নিষ্ক্রিয় করে ফেলতে পারে কি না তার ওপর। তাই যাদের রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতা দুর্বল তাদের আক্রান্ত হয়ে পড়ার আশংকা বেশি। ‘এইচআইভি’ বা ‘এইডস্’-এ আক্রান্ত রোগী, ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার ফলে যেসব রোগীর রোগ-প্রতিরোধক ক্ষমতা দুর্বল হয়ে পড়ে বা স্টেরয়েড ওষুধ সেবন করার ফলে যাদের রোগ-প্রতিরোধক অঙ্গ অবদমিত হয়ে থাকে তারা সাধারণের তুলনায় সহজেই সংক্রামক ব্যাধি দ্বারা আক্রান্ত হয়ে থাকে।
 
বেশিরভাগ সংক্রামক ব্যাধি অনেকটাই কম জটিল হয়ে থাকে। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে এগুলো জীবননাশী হয়ে উঠতে পারে যেমন: নিউমোনিয়া, মস্তিষ্কের ঝিল্লির প্রদাহ (মেনেনজাইটিস), এইডস ইত্যাদি। কোনো কোনো জীবাণু আবার ভবিষ্যতে ক্যান্সার সৃষ্টির কারণ হয়ে উঠতে পারে যেমন- ‘হিউম্যান প্যাপিলোমা ভাইরাস’ থেকে জরায়ুর মুখের ক্যান্সার, ‘হেলিকোব্যাটার পাইলোরি’ থেকে পাকস্থলীর ক্যান্সার, ‘হেপাটাইটিস বি এবং সি’ থেকে যকৃতের ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি থাকে।
 
সংক্রামক রোগ প্রতক্ষ বা পরোক্ষ উভয় মাধ্যমেই বিস্তার লাভ করতে পারে।
 
প্রত্যক্ষ মাধ্যম
 মানুষ থেকে মানুষে : এক্ষেত্রে সংক্রমিত ব্যক্তির সান্নিধ্যে ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস বা অন্য কোনো জীবাণু সরাসরি সুস্থ মানুষের শরীরে অনুপ্রবেশ করে থাকে। সংক্রমিত ব্যক্তির হাঁচি, কাশি, স্পর্শ বা চুমুর মাধ্যমে সুস্থ ব্যক্তি সংক্রমিত হতে পারে।
 
জীবজন্তু থেকে মানুষে : সংক্রমিত কোনো জন্তু এমনকি পোষা কোনো প্রাণীর কামড় অথবা আঁচড় থেকে এ রোগ বিস্তার লাভ করে থাকে (জুনোটিক)। পোষা জন্তুর মল-মূত্র পরিষ্কার করতে গিয়েও সংক্রমিত হওয়ার আশংকা থাকে।
 
মা থেকে নবজাতক : গর্ভবতী মা-এর থেকে নবজাতক আক্রান্ত হতে পারে। কখনও গর্ভফুলের মাধ্যমে কখনও বা প্রসবের সময় জরায়ুর মুখ থেকে জীবাণু নবজাতকের শরীরে প্রবেশ করার ঝুঁকি থাকে।
 
পরোক্ষ মাধ্যম: কোনো কোনো রোগের জীবাণু দূষিত খাদ্য বা পানির মাধ্যমে অথবা দূষিত বাতাস বা পরিবেশস্থ দূষিত কোনো মাধ্যমের সাহায্যে মানুষের শরীরে প্রবেশ করে। কোনো কোনো জীবাণু জীবন্ত কোনো মাধ্যম ছাড়া জড় পদার্থকে নির্ভর করে বেশ কিছু সময় টিকে থাকতে পারে। সে ক্ষেত্রে পরোক্ষভাবে জীবাণুগুলো মানুষের শরীরে প্রবেশ করার আশংকা দেখা দেয়। যেমন- ফ্লু-তে আক্রান্ত কোনো ব্যক্তির ব্যবহৃত জিনিস সুস্থ কেউ ব্যবহার করলে সে সংক্রমিত হয়ে উঠতে পারে।
 
মানুষ সাধারণভাবে যেসব অনুজীব দ্বারা আক্রান্ত হয়ে থাকে সেগুলো হচ্ছে- ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস, ফাংগাস এবং পরজীবী (প্যারাসাইট)।
 
ব্যাকটেরিয়া : এককোষী অথচ জীবন্ত এই অনুজীবটি বিশ্বের প্রায় সর্বত্র, সব ধরনের আবহাওয়ায় টিকে থাকতে পারে। মানুষ ছাড়াও ব্যাকটেরিয়া পানি বা মাটি, গাছপালা এবং অন্যান্য জীব-জন্তুর শরীরেও বাস করে, কোনো কোনোটি বাতাসেও ভেসে বেড়াতে পারে। জীব-জন্তুর শরীরে ব্যাকটেরিয়া খুব দ্রুত বৃদ্ধি পেতে থাকে।
 
মানুষের শরীরে যেসব ব্যাকটেরিয়া বাস করে সেগুলোর মধ্যে মাত্র ১%-এর চেয়েও কম সংখ্যক শরীরের জন্য ক্ষতিকর হয়ে থাকে। কোনো কোনো ব্যাকটেরিয়া হজমে, কোনটি রোগব্যাধির সঙ্গে সম্পর্কিত কোষকলাগুলো ধ্বংস করতে এবং কোনটি আবার শরীরের জন্য পুষ্টি সরবরাহে সাহায্য করে থাকে। ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণে সাধারণ ইনফ্লুয়েনজা থেকে আরম্ভ করে ব্রংকাইটিস, সাইনোসাইটিস, হুপিং কফ, প্রদাহজনিত গলা ব্যথা, নিউমোনিয়া ইত্যাদি শ্বাসনালীর প্রদাহজনিত সংক্রমণ, মূত্রনালীতে সংক্রমণ, টিটেনাস, রিউমেটিক ফিভার, যক্ষ্মা, কলেরা, আমাশয়, টাইফয়েড, কুষ্ঠরোগ, প্লেগ, ডিপথেরিয়া, অ্যানথ্রাক্স ইত্যাদি অসুস্থতা দেখা দিতে পারে। ম্যানেনজাইটিসও ব্যাকটেরিয়ার দ্বারা মস্তিষ্কের সংক্রমণ জাতীয় জীবন সংহারী একটি রোগ।
 
নিউমোনিয়া সাধারণত ব্যাকটেরিয়া দ্বারা সংক্রমিত হলেও ছত্রাক বা ভাইরাসের কারণেও দেখা দিতে পারে।
 
ভাইরাস : ব্যাকটেরিয়ার চেয়েও ক্ষুদ্র এই ধরনের জীবাণুগুলো নিজে নিজে বৃদ্ধি লাভ করতে পারে না বরং আশ্রয়কারীর কোষকলা ভেদ করে অনুপ্রবেশ করে এবং কোষকলা বৃদ্ধির প্রক্রিয়ার সাহায্যে অন্য কোষে নিজের মতো অপর একটি ভাইরাসের জন্ম দেয় এবং এভাবে বিস্তার লাভ করতে থাকে।
 
সাধারণ ঠাণ্ডা থেকে আরম্ভ করে, ডেঙ্গু, ইয়েলো ফিভার, হাম, মামস্, চিকুনগুনিয়া, জলাতঙ্ক, ইবোলা, পোলিও, জিকা, আঁচিল ইত্যাদি ভাইরাসজাতীয় সংক্রমক রোগ। এমনকি এরা যকৃত, শ্বাসযন্ত্র এবং রক্তবাহী প্রক্রিয়াকেও আক্রমণ করতে পারে। ‘এইডস্’ ‘ইম্মিউনোডেফিসিয়েন্সি ভাইরাস’ দ্বারা সংক্রমিত এমন একটি রোগ যা আস্তে আস্তে শরীরের রোগ-প্রতিরোধক ক্ষমতাকে ধ্বংস করে ফেলে।
 
ছত্রাক (ফাংগাস) : এই জাতীয় আদি অনুজীবগুলো বাতাস, মাটি, পানি বা গাছপালার ওপর নির্ভর করে বেঁচে থাকে। কিছু কিছু ছত্রাক মানুষের শরীরেও বেঁচে থাকতে পারে। পরিবেশে যত ধরনের ছত্রাক দেখা যায় তার মাত্র অর্ধেক সংখ্যক শরীরের জন্য ক্ষতিকারক। কিছু কিছু ছত্রাক বাতাসে উপস্থিত রেণুর সাহায্যে বংশ বিস্তার করে। শ্বাস-প্রশ্বাসের মাধ্যমে ওই সংক্রমিত রেণু শরীরে প্রবেশ করে বা শরীরের উপরিভাগে আস্তানা গাড়তে পারে যার ফলে অসুস্থতা দেখা দেয়। দাদ্, পায়ের আঙ্গুলের নিচে ও চামড়ার ফাঁকে ক্ষত ইত্যাদি বিভিন্ন ধরনের চর্মরোগ ছাড়াও কোনো কোনো ছত্রাক ফুসফুস বা স্নায়ুতন্ত্রকেও আক্রমণ করতে পারে।
 
প্যারাসাইটস : প্যারাসাইটস হচ্ছে অতি ক্ষুদ্র এক কোষী জীব যেগুলো অন্য জীবন্ত জীবের ওপর নির্ভর করে বেঁচে থাকে। দূষিত খাদ্য, পানি, কীট-পতঙ্গের কামড় ইত্যাদি দ্বারা মানুষ এই জাতীয় জীবাণু দ্বারা সংক্রমিত হয়। যেমন- মশার কামড় দ্বারা ম্যালেরিয়ার ক্ষুদ্র প্যারাসাইটগুলো মানুষের শরীরে প্রবেশ করে, দূষিত পানির কারণে ‘জিআরডিয়া’ নামক জীবাণুর সংক্রমণ ঘটতে পারে।
 
সংক্রামক ব্যাধি সংক্রান্ত অসুস্থতার লক্ষণগুলো জীবাণুর ধরনের ওপর নির্ভর করে তাই প্রত্যেকটি সংক্রামক ব্যাধির জন্য আলাদা এবং নির্দিষ্ট কিছু লক্ষণ প্রকাশ পেতে দেখা যায়। তবে কয়েকটি সাধারণ লক্ষণ সব ধরনের সংক্রামক ব্যাধির ক্ষেত্রে প্রকাশ পেয়ে থাকে। যেমন; জ্বর, ডায়রিয়া, ক্লান্তি, কাশি, মাংসপেশীতে ব্যথা, মাথা ব্যথা ইত্যাদি। সুনির্দিষ্টভাবে রোগ নির্ণয়ের জন্য রক্ত, মল, মূত্র, লালা, কফ, স্নায়ু রস ইত্যাদি শরীরস্থ বিভিন্ন তরল পদার্থ পরীক্ষা করার প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়। কখনও কখনও আক্রান্ত স্থানটি সঠিকভাবে চিহ্নিত করার জন্য এক্স-রে, ‘সিটি’ বা ‘এমআরআই’ এমনকি বায়োপসি করার প্রয়োজনীয়তাও দেখা দিতে পারে। যেমন- বিশেষ ধরনের ফাংগাস দ্বারা সৃষ্ট নিউমোনিয়ার ক্ষেত্রে ফুসফুসের কোষকলা বায়োপসির মাধ্যমে পরীক্ষা করে দেখা হয়।
 
কি ধরনের জীবাণু দ্বারা সংক্রমণ ঘটেছে তার ওপর ভিত্তি করে চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়। স্বল্প মাত্রার সংক্রমণ সাধারণত বিশ্রাম এবং ঘরোয়া চিকিৎসাতে ভালো হয়ে যায়। ব্যাকটেরিয়াল সংক্রমণে মুখে ওষুধ সেবন দ্বারা চিকিৎসা করা হয়। কোনো কোনো ক্ষেত্রে এন্টিবায়োটিক দিয়ে চিকিৎসা করার প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়।
 
ভাইরাস আক্রমণের ক্ষেত্রে প্রথমত রোগীকে কিছুটা সময় দিতে হয় যাতে করে শরীরের রোগ প্রতিরোধক তন্ত্র এদের আক্রমণ প্রতিরোধ করতে পারে। এ সময়ের পরও রোগের লক্ষণ প্রকাশ হতে থাকলে চিকিৎসার প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়। ভাইরাস আক্রমণে ‘এন্টিবায়োটিক’ ওষুধ কাজে লাগে না। বিভিন্ন ধরনের ‘এন্টিভাইরাল ওষুধ’ ব্যবহার করা যেতে পারে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে টিকা ভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে কার্যকর হয়ে থাকে।
 
ছত্রাকের আক্রমণ নির্মূল করা বেশ কঠিন। ছত্রাক সংক্রমণের ক্ষেত্রে ‘এন্টিফাংগাল’ জাতীয় বিভিন্ন ধরনের ওষুধ প্রদান করা হয়। শরীরের ভেতরের অঙ্গ বা জটিল ছত্রাক আক্রমণের ক্ষেত্রে মুখে ‘এন্টিফাংগাল’ ওষুধ খাওয়ানো হয় বা আরও জটিল ক্ষেত্রে ইনজেকশন দেয়া হয়ে থাকে। ত্বক এবং নখে ছত্রাকের চিকিৎসার জন্য সরাসরি আক্রান্ত স্থানে ওষুধ ব্যবহার করা যেতে পারে।
 
প্যারাসাইটসের চিকিৎসায় ওষুধ সেবন করানো হয় যেমন- ম্যালেরিয়ার চিকিৎসায় ‘কুইনাইন’ বহুল পরিচিত।
 
ইতিমধ্যে কয়েকটি সংক্রামক ব্যাধির বিরুদ্ধে টিকা আবিষ্কার করা সম্ভব হয়ে উঠেছে যেমন- হাম, চিকেনপক্স ইত্যাদি কিন্তু প্যারাসাইটের আক্রমণ নিয়ন্ত্রণ করার জন্য কোনো ধরনের টিকা এখনও আবিষ্কৃত হয়নি।
 
সংক্রামক অসুখ ঠেকানোর ক্ষেত্রে পূর্বাহ্নেই সাবধানতামূলক পদক্ষেপ নেয়া উত্তম। পরিচ্ছন্ন পরিবেশ ও ব্যক্তিগত পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা এক্ষেত্রে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। শুধু নিয়মিত সাবান দিয়ে হাত ধোয়ার অভ্যাসই বেশ কিছু সংক্রামক ব্যাধির আক্রমণ ঠেকাতে সাহায্য করে।
 
ড. জাকিয়া বেগম   
লেখক : পরমাণু বিজ্ঞানী এবং অধ্যাপক, ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটি

জেনারেল স্বাস্থ্য
শিশু স্বাস্থ্য
For Ad
নারী স্বাস্থ্য
পুরুষ স্বাস্থ্য

যেভাবে ইবোলা ভাইরাস ছড়ায়
সাম্প্রতিক রোগ
বদভ্যাসে কিডনি বেহাল
শিশুর ওষুধ সেবনে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন
শিশু স্বাস্থ্য
শিশুর বমি
শিশুদের জন্মগত হৃদরোগ
পুরুষের যৌন প্রবৃত্তি বাড়ায় মসলাদার খাবার
জোড়ার আঠালো পদার্থ শুকিয়ে গেলে
ফুসফুস ক্যানসার চিকিৎসায় ‘মাইলফলক’
ত্বকে ক্রিম লাগাবেন যেভাবে
তিন লিটার পানি বয়স কমাল ১০ বছর
গর্ভবতী মা কখন ও কতবার যাবেন চিকিৎসকের কাছে?
খাদ্য ও পুষ্টি
গরমে লেবুর সরবত
রোজায় ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য কিছু টিপস
রক্তের চর্বি কমানোর জন্য খাদ্যের নিয়ম
কলেরা প্রতিরোধে কম দামি সফল টিকা
হঠাৎ বৃষ্টি ও গরমে ঠান্ডা-জ্বর হলে কি করবেন
কৃমিনাশক ওষুধ সেবনের উত্তম যে সময়
রোজাদার রোগীদের ওষুধপথ্য ও সতর্কতা অবলম্বন
অ্যান্টিবায়োটিক ঔষধের ব্যবহারে সতর্ক থাকুন
আদা
প্রশ্নোত্তর : রক্তচাপ
আপনার প্রশ্ন বিশেষজ্ঞের উত্তর
প্রশ্নোত্তর- বিষয়: কিডনি রোগ
হাততালিও হতে পারে প্রতিদিন সুস্থ থাকার হাতিয়ার
প্রতিনিয়ত দাঁতের ক্ষতি যেভাবে করি
গরমে স্বাস্থ্য- সচেতনতা
মস্তিষ্কে কি ঘটে, যখন নারী মাতৃত্ব লাভ করেন
একরাতেই ব্রণ দূর করার কৌশল
মরণব্যাধি ক্যান্সারের যে ১০ টি সতর্কীকরণ ল¶ণ অবহেলা করবেন না
দীর্ঘ ভ্রমণে স্বাস্থ্য সতর্কতা
ভ্রমণে স্বাস্থ্য সতর্কতা
টিনএজারদের ব্রণ সমস্যা ত্বকের সৌন্দর্যহানীর জন্য দায়ী
স্ক্যাবিস বা চুলকানি প্রতিরোধে করণীয়
ত্বকের যেসব রোগে চিকিৎসা একান্ত দরকার
হৃদরোগ প্রতিরোধে আপনি যা করবেন
হৃদরোগ প্রতিরোধে আপনি যা করবেন
প্রচন্ড গলাব্যথা ও টনসিলে ইনফেকশন
নাক-কান-গলার ক্যান্সার হতে সতর্ক ও সাবধান হওয়া
হঠাৎ কানের পর্দায় আঘাত পেলে
পেপটিক আলসারের আদ্যোপান্ত
অ্যালার্জি ও হাঁপানির থেকে পরিত্রাণ
কাশি যখন সমস্যা
দৃষ্টিশক্তি হ্রাসের অন্যতম কারণ যখন রেটিনা
চোখের নিচের কালো দাগ কমানোর উপায় (১১ অক্টোবর বিশ্ব দৃষ্টি দিবস)
চোখ উঠলে যা করবেন
শীতকালে হাটুর ক্ষতি এড়াতে ১০টি বিষয় জেনে নিন
ঘাড়, মাথা ও বুক ব্যথার লক্ষণ ও চিকিৎসা
সকল প্রকার ব্যথায় কী বাত?
লিভার ডিজিজের অন্যতম ভয়াবহ কারণ এলকোহল
জানুন যকৃতের জন্য ভালো ও মন্দ খাবার কী
ভাইরাল হেপাটাইটিস একটি জটিল ও নিরাময়যোগ্য রোগ (২৮ জুলাই বিশ্ব হেপাটাইটিস দিবস)
প্রশ্নোত্তরে মানসিক রোগ সিজোফ্রেনিয়ার লক্ষণ জেনে নিই। (১০ অক্টোবর বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস)
হয়তো আপনার ঘরেই আছে সিজোফ্রেনিয়া রোগী
সিজোফ্রেনিয়া একটি অন্যতম মানসিক রোগ (১০ অক্টোবর বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস)
হাত-পায়ে জ্বালাপোড়া অনুভব করলে করণীয়
গেঁটে বাত হলে কী করবেন?
বার্ধক্যে যত ব্যথা-বেদনা
জেনে শুনে যেভাবে দাঁতের ক্ষতি করছেন