স্বাস্থ্য বার্তা

মাথায় চুলকানি রোধে কি করবেন?

অনেক চর্মরোগ আছে যার কারণে মাথার চুলকানি হতে পারে। যেমন- মাথায় খুশকি হওয়া, মাথায় উকুন দেখা দেয়া, মাথায় ছত্রাকের আক্রমণ ঘটা ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। নিম্নে খুব সংক্ষেপে তিনটি বিষয় নিয়ে একটু আলোচনা করা হলো : 

উকুন
মাথার চুলে যে উকুন হয় তাকে পেডিকিউলাস ক্যাপিটিস বলা হয়।
উকুন হওয়ার কারণ : (ক) আক্রান্ত ব্যক্তির সংস্পর্শে থাকা, একই বিছানা বা পোশাক-পরিচ্ছদ ব্যবহার করা, একই চিরুনি দিয়ে চুল আঁচড়ানো, মাথা পরিষ্কার না রাখা ইত্যাদি কারণে এই রোগ হয়ে থাকে। মানুষের দেহে তিন প্রকার উকুন থাকে। মাথার চুলে যে উকুন হয় তাকে বলা হয় পেডিকিউলাস ক্যাপিটিস। দেহে যে উকুন হয় তাকে বলা হয় পেডিকিউলাস করপোরিস এবং বিটপ দেশের লোমে, বগলে, গোঁফে-দাড়িতে, চোখের পাতায় যে উকুন হয় তাকে বলা হয় পেডিকিউলাস পিউবিস। মাথার উকুন তামাটে বর্ণের হয়। এরা একেকবারে শতাধিক ডিম পারে, যাদের ‘নিকি’ বলা হয়। এই নিকি থেকে এক থেকে দেড় সপ্তাহের মধ্যে বাচ্চা হয় এবং মাথায় উকুনের সংখ্যা বাড়তে থাকে। উকুন মাথায় কামড়ায়; ফলে মাথা চুলকায় এবং ছোট ছোট ক্ষতের সৃষ্টি করে।
চিকিৎসা :
লোশন চবৎসবঃযৎরহ ১% মাথায় ভালোভাবে লাগাতে হয় এবং মাথা কাপড় দিয়ে বেঁধে রাখতে হয়, যাতে উকুন পালিয়ে যেতে না পারে। ব্যবহার শেষে ভালোভাবে সাবান-পানিতে গোসল করে নিতে হয়।
খুশকি
সাধারণভাবে মাথায় হালকা আঁশের মতো মরা চামড়া ওঠাকে খুশকি বলা হয়। এ ক্ষেত্রে মাথায় চুলকানি থাকে, মাথার ত্বকে কুটকুটে ভাব থাকে। মাথার চুল বেড়ে গেলে, চুল ভেজা থাকা অবস্থায় আঁচড়ালে, মাথায় ময়লা জমলে, তৈল বেশি বেশি ব্যবহার করলে এবং সেই সাথে মাথায় ছত্রাকের আক্রমণ ঘটলে রোগের উপসর্গ বেড়ে যায়। এ ক্ষেত্রে তাই একই চিরুনি বহুজনে ব্যবহার বন্ধ করতে হবে। অনেক ক্ষেত্রেই খুশকিকে সম্পূর্ণরূপে নির্মূল করা সম্ভব হয় না; তবে দমিয়ে রাখা সম্ভব। যাদের মাথায় খুশকি হয় তাদের মাথায় তৈল মাখা কমিয়ে দিতে হবে অথবা বন্ধ করে দিতে হবে। খুশকি নিয়ন্ত্রণে না রাখলে চুল পড়ে যেতে পারে। তাই একে নিয়ন্ত্রণে রাখা খুবই জরুরি। অ্যান্টি ড্যানড্রাফ শ্যাম্পু বাজারে এখন সর্বত্রই পাওয়া যায়। তা ব্যবহারের মাধ্যমে একে নিয়ন্ত্রণে খুব সহজেই রাখা যায়। আর যদি ওই শ্যাম্পু ব্যবহারে খুশকি নিয়ন্ত্রণে না আসে তাহলে অবশ্যই একজন চর্মরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেয়া প্রয়োজন। কারণ আপনি যাকে খুশকি বলে উড়িয়ে দিচ্ছেন তা হয়তো খুশকি না হয়ে গুরুতর কিছুও হতে পারে।
মাথার দাদ
ছত্রাকের আক্রমণ যখন মাথায় ঘটে তখন তাকে টিনিয়া ক্যাপিটিস বলা হয় বা মাথার দাদ বলা হয়। এই রোগটি বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই শিশুদের মাথায় হতে দেখা যায়, তবে খুব কম ক্ষেত্রেই সাবালকদের হয়।
এ ক্ষেত্রে মাথার ত্বকের প্রদাহ, মরা চামড়া ওঠা, চুলকানি এবং মাথার চুলপড়া বিদ্যমান থাকতে পারে।
চিকিৎসা :
এ ক্ষেত্রে দাদ নিরোধক অ্যান্টি ফাংগাল ওষুধ যেমন গ্রাইসিওফুলভিন ৫ মিলিগ্রাম শরীরের ওজনের অনুপাতে এক থেকে দেড় মাস খেতে হয়।
লেখক : চর্ম ও যৌনরোগ বিশেষজ্ঞ। চেম্বার : আলরাজী হাসপাতাল,
১২ ফার্মগেট, ঢাকা। ফোন : ০১৮১৯-২১৮৩৭৮

- See more at: http://www.dailynayadiganta.com/detail/news/39735#sthash.F6GQosHi.dpuf
অনেক চর্মরোগ আছে যার কারণে মাথার চুলকানি হতে পারে। যেমন- মাথায় খুশকি হওয়া, মাথায় উকুন দেখা দেয়া, মাথায় ছত্রাকের আক্রমণ ঘটা ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। নিম্নে খুব সংক্ষেপে তিনটি বিষয় নিয়ে একটু আলোচনা করা হলো : 

উকুন
মাথার চুলে যে উকুন হয় তাকে পেডিকিউলাস ক্যাপিটিস বলা হয়।
উকুন হওয়ার কারণ : (ক) আক্রান্ত ব্যক্তির সংস্পর্শে থাকা, একই বিছানা বা পোশাক-পরিচ্ছদ ব্যবহার করা, একই চিরুনি দিয়ে চুল আঁচড়ানো, মাথা পরিষ্কার না রাখা ইত্যাদি কারণে এই রোগ হয়ে থাকে। মানুষের দেহে তিন প্রকার উকুন থাকে। মাথার চুলে যে উকুন হয় তাকে বলা হয় পেডিকিউলাস ক্যাপিটিস। দেহে যে উকুন হয় তাকে বলা হয় পেডিকিউলাস করপোরিস এবং বিটপ দেশের লোমে, বগলে, গোঁফে-দাড়িতে, চোখের পাতায় যে উকুন হয় তাকে বলা হয় পেডিকিউলাস পিউবিস। মাথার উকুন তামাটে বর্ণের হয়। এরা একেকবারে শতাধিক ডিম পারে, যাদের ‘নিকি’ বলা হয়। এই নিকি থেকে এক থেকে দেড় সপ্তাহের মধ্যে বাচ্চা হয় এবং মাথায় উকুনের সংখ্যা বাড়তে থাকে। উকুন মাথায় কামড়ায়; ফলে মাথা চুলকায় এবং ছোট ছোট ক্ষতের সৃষ্টি করে।
চিকিৎসা :
লোশন চবৎসবঃযৎরহ ১% মাথায় ভালোভাবে লাগাতে হয় এবং মাথা কাপড় দিয়ে বেঁধে রাখতে হয়, যাতে উকুন পালিয়ে যেতে না পারে। ব্যবহার শেষে ভালোভাবে সাবান-পানিতে গোসল করে নিতে হয়।
খুশকি
সাধারণভাবে মাথায় হালকা আঁশের মতো মরা চামড়া ওঠাকে খুশকি বলা হয়। এ ক্ষেত্রে মাথায় চুলকানি থাকে, মাথার ত্বকে কুটকুটে ভাব থাকে। মাথার চুল বেড়ে গেলে, চুল ভেজা থাকা অবস্থায় আঁচড়ালে, মাথায় ময়লা জমলে, তৈল বেশি বেশি ব্যবহার করলে এবং সেই সাথে মাথায় ছত্রাকের আক্রমণ ঘটলে রোগের উপসর্গ বেড়ে যায়। এ ক্ষেত্রে তাই একই চিরুনি বহুজনে ব্যবহার বন্ধ করতে হবে। অনেক ক্ষেত্রেই খুশকিকে সম্পূর্ণরূপে নির্মূল করা সম্ভব হয় না; তবে দমিয়ে রাখা সম্ভব। যাদের মাথায় খুশকি হয় তাদের মাথায় তৈল মাখা কমিয়ে দিতে হবে অথবা বন্ধ করে দিতে হবে। খুশকি নিয়ন্ত্রণে না রাখলে চুল পড়ে যেতে পারে। তাই একে নিয়ন্ত্রণে রাখা খুবই জরুরি। অ্যান্টি ড্যানড্রাফ শ্যাম্পু বাজারে এখন সর্বত্রই পাওয়া যায়। তা ব্যবহারের মাধ্যমে একে নিয়ন্ত্রণে খুব সহজেই রাখা যায়। আর যদি ওই শ্যাম্পু ব্যবহারে খুশকি নিয়ন্ত্রণে না আসে তাহলে অবশ্যই একজন চর্মরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেয়া প্রয়োজন। কারণ আপনি যাকে খুশকি বলে উড়িয়ে দিচ্ছেন তা হয়তো খুশকি না হয়ে গুরুতর কিছুও হতে পারে।
মাথার দাদ
ছত্রাকের আক্রমণ যখন মাথায় ঘটে তখন তাকে টিনিয়া ক্যাপিটিস বলা হয় বা মাথার দাদ বলা হয়। এই রোগটি বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই শিশুদের মাথায় হতে দেখা যায়, তবে খুব কম ক্ষেত্রেই সাবালকদের হয়।
এ ক্ষেত্রে মাথার ত্বকের প্রদাহ, মরা চামড়া ওঠা, চুলকানি এবং মাথার চুলপড়া বিদ্যমান থাকতে পারে।
চিকিৎসা :
এ ক্ষেত্রে দাদ নিরোধক অ্যান্টি ফাংগাল ওষুধ যেমন গ্রাইসিওফুলভিন ৫ মিলিগ্রাম শরীরের ওজনের অনুপাতে এক থেকে দেড় মাস খেতে হয়।
লেখক : চর্ম ও যৌনরোগ বিশেষজ্ঞ। চেম্বার : আলরাজী হাসপাতাল,
১২ ফার্মগেট, ঢাকা। ফোন : ০১৮১৯-২১৮৩৭৮

- See more at: http://www.dailynayadiganta.com/detail/news/39735#sthash.F6GQosHi.dpuf

অনেক চর্মরোগ আছে যার কারণে মাথার চুলকানি হতে পারে। যেমন- মাথায় খুশকি হওয়া, মাথায় উকুন দেখা দেয়া, মাথায় ছত্রাকের আক্রমণ ঘটা ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। নিম্নে খুব সংক্ষেপে তিনটি বিষয় নিয়ে একটু আলোচনা করা হলো : 

উকুন
মাথার চুলে যে উকুন হয় তাকে পেডিকিউলাস ক্যাপিটিস বলা হয়।
উকুন হওয়ার কারণ : (ক) আক্রান্ত ব্যক্তির সংস্পর্শে থাকা, একই বিছানা বা পোশাক-পরিচ্ছদ ব্যবহার করা, একই চিরুনি দিয়ে চুল আঁচড়ানো, মাথা পরিষ্কার না রাখা ইত্যাদি কারণে এই রোগ হয়ে থাকে। মানুষের দেহে তিন প্রকার উকুন থাকে। মাথার চুলে যে উকুন হয় তাকে বলা হয় পেডিকিউলাস ক্যাপিটিস। দেহে যে উকুন হয় তাকে বলা হয় পেডিকিউলাস করপোরিস এবং বিটপ দেশের লোমে, বগলে, গোঁফে-দাড়িতে, চোখের পাতায় যে উকুন হয় তাকে বলা হয় পেডিকিউলাস পিউবিস। মাথার উকুন তামাটে বর্ণের হয়। এরা একেকবারে শতাধিক ডিম পারে, যাদের ‘নিকি’ বলা হয়। এই নিকি থেকে এক থেকে দেড় সপ্তাহের মধ্যে বাচ্চা হয় এবং মাথায় উকুনের সংখ্যা বাড়তে থাকে। উকুন মাথায় কামড়ায়; ফলে মাথা চুলকায় এবং ছোট ছোট ক্ষতের সৃষ্টি করে।
চিকিৎসা :
লোশন চবৎসবঃযৎরহ ১% মাথায় ভালোভাবে লাগাতে হয় এবং মাথা কাপড় দিয়ে বেঁধে রাখতে হয়, যাতে উকুন পালিয়ে যেতে না পারে। ব্যবহার শেষে ভালোভাবে সাবান-পানিতে গোসল করে নিতে হয়।
খুশকি
সাধারণভাবে মাথায় হালকা আঁশের মতো মরা চামড়া ওঠাকে খুশকি বলা হয়। এ ক্ষেত্রে মাথায় চুলকানি থাকে, মাথার ত্বকে কুটকুটে ভাব থাকে। মাথার চুল বেড়ে গেলে, চুল ভেজা থাকা অবস্থায় আঁচড়ালে, মাথায় ময়লা জমলে, তৈল বেশি বেশি ব্যবহার করলে এবং সেই সাথে মাথায় ছত্রাকের আক্রমণ ঘটলে রোগের উপসর্গ বেড়ে যায়। এ ক্ষেত্রে তাই একই চিরুনি বহুজনে ব্যবহার বন্ধ করতে হবে। অনেক ক্ষেত্রেই খুশকিকে সম্পূর্ণরূপে নির্মূল করা সম্ভব হয় না; তবে দমিয়ে রাখা সম্ভব। যাদের মাথায় খুশকি হয় তাদের মাথায় তৈল মাখা কমিয়ে দিতে হবে অথবা বন্ধ করে দিতে হবে। খুশকি নিয়ন্ত্রণে না রাখলে চুল পড়ে যেতে পারে। তাই একে নিয়ন্ত্রণে রাখা খুবই জরুরি। অ্যান্টি ড্যানড্রাফ শ্যাম্পু বাজারে এখন সর্বত্রই পাওয়া যায়। তা ব্যবহারের মাধ্যমে একে নিয়ন্ত্রণে খুব সহজেই রাখা যায়। আর যদি ওই শ্যাম্পু ব্যবহারে খুশকি নিয়ন্ত্রণে না আসে তাহলে অবশ্যই একজন চর্মরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেয়া প্রয়োজন। কারণ আপনি যাকে খুশকি বলে উড়িয়ে দিচ্ছেন তা হয়তো খুশকি না হয়ে গুরুতর কিছুও হতে পারে।
মাথার দাদ
ছত্রাকের আক্রমণ যখন মাথায় ঘটে তখন তাকে টিনিয়া ক্যাপিটিস বলা হয় বা মাথার দাদ বলা হয়। এই রোগটি বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই শিশুদের মাথায় হতে দেখা যায়, তবে খুব কম ক্ষেত্রেই সাবালকদের হয়।
এ ক্ষেত্রে মাথার ত্বকের প্রদাহ, মরা চামড়া ওঠা, চুলকানি এবং মাথার চুলপড়া বিদ্যমান থাকতে পারে।
চিকিৎসা :
এ ক্ষেত্রে দাদ নিরোধক অ্যান্টি ফাংগাল ওষুধ যেমন গ্রাইসিওফুলভিন ৫ মিলিগ্রাম শরীরের ওজনের অনুপাতে এক থেকে দেড় মাস খেতে হয়।
লেখক : চর্ম ও যৌনরোগ বিশেষজ্ঞ। চেম্বার : আলরাজী হাসপাতাল,
১২ ফার্মগেট, ঢাকা। ফোন : ০১৮১৯-২১৮৩৭৮

- See more at: http://www.dailynayadiganta.com/detail/news/39735#sthash.F6GQosHi.dpuf
অনেক চর্মরোগ আছে যার কারণে মাথার চুলকানি হতে পারে। যেমন- মাথায় খুশকি হওয়া, মাথায় উকুন দেখা দেয়া, মাথায় ছত্রাকের আক্রমণ ঘটা ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। নিম্নে খুব সংক্ষেপে তিনটি বিষয় নিয়ে একটু আলোচনা করা হলো : 
উকুন
মাথার চুলে যে উকুন হয় তাকে পেডিকিউলাস ক্যাপিটিস বলা হয়।
উকুন হওয়ার কারণ : (ক) আক্রান্ত ব্যক্তির সংস্পর্শে থাকা, একই বিছানা বা পোশাক-পরিচ্ছদ ব্যবহার করা, একই চিরুনি দিয়ে চুল আঁচড়ানো, মাথা পরিষ্কার না রাখা ইত্যাদি কারণে এই রোগ হয়ে থাকে। মানুষের দেহে তিন প্রকার উকুন থাকে। মাথার চুলে যে উকুন হয় তাকে বলা হয় পেডিকিউলাস ক্যাপিটিস। দেহে যে উকুন হয় তাকে বলা হয় পেডিকিউলাস করপোরিস এবং বিটপ দেশের লোমে, বগলে, গোঁফে-দাড়িতে, চোখের পাতায় যে উকুন হয় তাকে বলা হয় পেডিকিউলাস পিউবিস। মাথার উকুন তামাটে বর্ণের হয়। এরা একেকবারে শতাধিক ডিম পারে, যাদের ‘নিকি’ বলা হয়। এই নিকি থেকে এক থেকে দেড় সপ্তাহের মধ্যে বাচ্চা হয় এবং মাথায় উকুনের সংখ্যা বাড়তে থাকে। উকুন মাথায় কামড়ায়; ফলে মাথা চুলকায় এবং ছোট ছোট ক্ষতের সৃষ্টি করে।
চিকিৎসা :
লোশন ১% মাথায় ভালোভাবে লাগাতে হয় এবং মাথা কাপড় দিয়ে বেঁধে রাখতে হয়, যাতে উকুন পালিয়ে যেতে না পারে। ব্যবহার শেষে ভালোভাবে সাবান-পানিতে গোসল করে নিতে হয়।
খুশকি
সাধারণভাবে মাথায় হালকা আঁশের মতো মরা চামড়া ওঠাকে খুশকি বলা হয়। এ ক্ষেত্রে মাথায় চুলকানি থাকে, মাথার ত্বকে কুটকুটে ভাব থাকে। মাথার চুল বেড়ে গেলে, চুল ভেজা থাকা অবস্থায় আঁচড়ালে, মাথায় ময়লা জমলে, তৈল বেশি বেশি ব্যবহার করলে এবং সেই সাথে মাথায় ছত্রাকের আক্রমণ ঘটলে রোগের উপসর্গ বেড়ে যায়। এ ক্ষেত্রে তাই একই চিরুনি বহুজনে ব্যবহার বন্ধ করতে হবে। অনেক ক্ষেত্রেই খুশকিকে সম্পূর্ণরূপে নির্মূল করা সম্ভব হয় না; তবে দমিয়ে রাখা সম্ভব। যাদের মাথায় খুশকি হয় তাদের মাথায় তৈল মাখা কমিয়ে দিতে হবে অথবা বন্ধ করে দিতে হবে। খুশকি নিয়ন্ত্রণে না রাখলে চুল পড়ে যেতে পারে। তাই একে নিয়ন্ত্রণে রাখা খুবই জরুরি। অ্যান্টি ড্যানড্রাফ শ্যাম্পু বাজারে এখন সর্বত্রই পাওয়া যায়। তা ব্যবহারের মাধ্যমে একে নিয়ন্ত্রণে খুব সহজেই রাখা যায়। আর যদি ওই শ্যাম্পু ব্যবহারে খুশকি নিয়ন্ত্রণে না আসে তাহলে অবশ্যই একজন চর্মরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেয়া প্রয়োজন। কারণ আপনি যাকে খুশকি বলে উড়িয়ে দিচ্ছেন তা হয়তো খুশকি না হয়ে গুরুতর কিছুও হতে পারে।
মাথার দাদ
ছত্রাকের আক্রমণ যখন মাথায় ঘটে তখন তাকে টিনিয়া ক্যাপিটিস বলা হয় বা মাথার দাদ বলা হয়। এই রোগটি বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই শিশুদের মাথায় হতে দেখা যায়, তবে খুব কম ক্ষেত্রেই সাবালকদের হয়।
এ ক্ষেত্রে মাথার ত্বকের প্রদাহ, মরা চামড়া ওঠা, চুলকানি এবং মাথার চুলপড়া বিদ্যমান থাকতে পারে।
চিকিৎসা :
এ ক্ষেত্রে দাদ নিরোধক অ্যান্টি ফাংগাল ওষুধ যেমন গ্রাইসিওফুলভিন ৫ মিলিগ্রাম শরীরের ওজনের অনুপাতে এক থেকে দেড় মাস খেতে হয়।
লেখক : ডা. দিদারুল আহসান
চর্ম ও যৌনরোগ বিশেষজ্ঞ। চেম্বার : আলরাজী হাসপাতাল,
১২ ফার্মগেট, ঢাকা। ফোন : ০১৮১৯-২১৮৩৭৮

জেনারেল স্বাস্থ্য
শিশু স্বাস্থ্য
For Ad
নারী স্বাস্থ্য
পুরুষ স্বাস্থ্য

যেভাবে ইবোলা ভাইরাস ছড়ায়
সাম্প্রতিক রোগ
বদভ্যাসে কিডনি বেহাল
শিশুর ওষুধ সেবনে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন
শিশু স্বাস্থ্য
শিশুর বমি
শিশুদের জন্মগত হৃদরোগ
পুরুষের যৌন প্রবৃত্তি বাড়ায় মসলাদার খাবার
জোড়ার আঠালো পদার্থ শুকিয়ে গেলে
ফুসফুস ক্যানসার চিকিৎসায় ‘মাইলফলক’
ত্বকে ক্রিম লাগাবেন যেভাবে
তিন লিটার পানি বয়স কমাল ১০ বছর
গর্ভবতী মা কখন ও কতবার যাবেন চিকিৎসকের কাছে?
খাদ্য ও পুষ্টি
গরমে লেবুর সরবত
রোজায় ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য কিছু টিপস
রক্তের চর্বি কমানোর জন্য খাদ্যের নিয়ম
কলেরা প্রতিরোধে কম দামি সফল টিকা
হঠাৎ বৃষ্টি ও গরমে ঠান্ডা-জ্বর হলে কি করবেন
কৃমিনাশক ওষুধ সেবনের উত্তম যে সময়
রোজাদার রোগীদের ওষুধপথ্য ও সতর্কতা অবলম্বন
অ্যান্টিবায়োটিক ঔষধের ব্যবহারে সতর্ক থাকুন
আদা
প্রশ্নোত্তর : রক্তচাপ
আপনার প্রশ্ন বিশেষজ্ঞের উত্তর
প্রশ্নোত্তর- বিষয়: কিডনি রোগ
হাততালিও হতে পারে প্রতিদিন সুস্থ থাকার হাতিয়ার
প্রতিনিয়ত দাঁতের ক্ষতি যেভাবে করি
গরমে স্বাস্থ্য- সচেতনতা
মস্তিষ্কে কি ঘটে, যখন নারী মাতৃত্ব লাভ করেন
একরাতেই ব্রণ দূর করার কৌশল
মরণব্যাধি ক্যান্সারের যে ১০ টি সতর্কীকরণ ল¶ণ অবহেলা করবেন না
দীর্ঘ ভ্রমণে স্বাস্থ্য সতর্কতা
ভ্রমণে স্বাস্থ্য সতর্কতা
টিনএজারদের ব্রণ সমস্যা ত্বকের সৌন্দর্যহানীর জন্য দায়ী
স্ক্যাবিস বা চুলকানি প্রতিরোধে করণীয়
ত্বকের যেসব রোগে চিকিৎসা একান্ত দরকার
হৃদরোগ প্রতিরোধে আপনি যা করবেন
হৃদরোগ প্রতিরোধে আপনি যা করবেন
প্রচন্ড গলাব্যথা ও টনসিলে ইনফেকশন
নাক-কান-গলার ক্যান্সার হতে সতর্ক ও সাবধান হওয়া
হঠাৎ কানের পর্দায় আঘাত পেলে
পেপটিক আলসারের আদ্যোপান্ত
অ্যালার্জি ও হাঁপানির থেকে পরিত্রাণ
কাশি যখন সমস্যা
দৃষ্টিশক্তি হ্রাসের অন্যতম কারণ যখন রেটিনা
চোখের নিচের কালো দাগ কমানোর উপায় (১১ অক্টোবর বিশ্ব দৃষ্টি দিবস)
চোখ উঠলে যা করবেন
শীতকালে হাটুর ক্ষতি এড়াতে ১০টি বিষয় জেনে নিন
ঘাড়, মাথা ও বুক ব্যথার লক্ষণ ও চিকিৎসা
সকল প্রকার ব্যথায় কী বাত?
লিভার ডিজিজের অন্যতম ভয়াবহ কারণ এলকোহল
জানুন যকৃতের জন্য ভালো ও মন্দ খাবার কী
ভাইরাল হেপাটাইটিস একটি জটিল ও নিরাময়যোগ্য রোগ (২৮ জুলাই বিশ্ব হেপাটাইটিস দিবস)
প্রশ্নোত্তরে মানসিক রোগ সিজোফ্রেনিয়ার লক্ষণ জেনে নিই। (১০ অক্টোবর বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস)
হয়তো আপনার ঘরেই আছে সিজোফ্রেনিয়া রোগী
সিজোফ্রেনিয়া একটি অন্যতম মানসিক রোগ (১০ অক্টোবর বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস)
হাত-পায়ে জ্বালাপোড়া অনুভব করলে করণীয়
গেঁটে বাত হলে কী করবেন?
বার্ধক্যে যত ব্যথা-বেদনা
জেনে শুনে যেভাবে দাঁতের ক্ষতি করছেন